ফাইভারে গিগ (Fiverr Gig) কিভাবে বানাবো? স্ক্রীনশট সহ।


আমি নওশাদ হোসেন রাহাত এবং আজকের এই আর্টিকেলে আমি আপনাদের দেখাবো যে কিভাবে আপনারা ফাইভারে গিগ তৈরি করতে পারবেন - "How to create gig in Fiverr.com with Screenshots".

আমাদের মূলত হয় কি,যারা নতুন ফাইভারে জয়েন করে তাদের বেশিরভাগই ফাইভারে গিগ তৈরি করতে পারে না।যার দরুন তারা কোন কাজ পায়না।গিগ তৈরীর ক্ষেত্রে আবার অনেকে তৈরি করতে পারলেও বিভিন্ন জিনিস না জেনে ভুলভাবে করে ফেলে।আজকে আমি এই বিষয়গুলো নিয়েই আলোচনা করব যে, কিভাবে আপনারা সঠিকভাবে ফাইভারে গিগ তৈরি করতে পারবেন।আর আমি সম্পূর্ণটাই স্ক্রিনশটসহ আপনাদের দেখাবো।তবে চলুন শুরু করা যাক 👉🏾 

প্রথমে আপনি আপনার ফোনের অথবা কম্পিউটারের ব্রাউজার টা ওপেন করুন।ব্রাউজার ওপেন করার পর fiverr.com লিংক ওপেন করুন।তারপর আপনার ড্যাশবোর্ডে (fiverr dashboard) যাওয়ার পর ডান পাশে উপরে দিকে দেখতে পাবেন আপনার একটা ছবি আছে, যে প্রোফাইল পিকচারটা (profile picture) দিয়েছিলেন আপনি।ওই প্রোফাইল পিকচারটাতে ক্লিক করলে একটি মেনু আসবে ওখানে উপরে লেখা থাকবে "প্রোফাইল (Profile)" সেটাতে ক্লিক করবেন।


প্রোফাইলে ক্লিক করার পর আপনার প্রোফাইল পেজে নিয়ে যাবে আপনাকে।তখন আপনি আপনার প্রোফাইল পেজটাকে স্ক্রল করলে নিচের দিকে ⬇️ দেখতে পাবেন যে একটা প্লাস বাটন রয়েছে গোল আকৃতির।যার নিচে লেখা রয়েছে ইংরেজিতে "Create a new Gig"।ওই প্লাস বাটনে ক্লিক করবেন।



এ প্লাস বাটনে ক্লিক করার পর আপনার সামনে এরকম একটা পেজ ওপেন হবে।যেখানে এরকম ফরমের মতো বিভিন্ন লেখার জায়গা থাকবে।


এখানে আপনি দেখতে পাচ্ছেন, বাম পাশে লেখা রয়েছে GIG TITLE যার ডান পাশে একটা বক্স রয়েছে যেখানে আপনি লিখতে পারবেন।এই Gig Title টা হচ্ছে আপনি ফাইভারে অন্যদেরকে কোন কাজটা করে দেবেন সেই কাজের একটা টাইটেল বা নাম।যেমন ধরুন আমি যদি ওয়েব ডেভলপার হই তাহলে আমি লিখব আই উইল ডু ওয়েব ডেভেলপমেন্ট ফর ইউ (I will do web development for you)।অথবা আমি যদি ডাটা এন্ট্রির কাজ করে থাকি সে ক্ষেত্রে আমি লিখতে পারি যে আই উইল ডু ডাটা এন্ট্রি জব ফর ইউ ইত্যাদি অর্থাৎ আপনি যে কাজটা করবেন বা করে দেবেন যে "আমি এই কাজটা করে দেবো" এটাই আপনি ইংরেজিতে লিখবেন।এটাই হচ্ছে গিগ টাইটেল ঠিক আছে।একটা জিনিস খেয়াল রাখবেন যে GIG TITLE এর বক্সের "I will" টা আগে থেকেই লেখা রয়েছে।আপনি শুধু বাকি টাইটেলটা লিখে দিবেন ঠিক আছে।


তারপর একটু নিচে দেখতে পাচ্ছেন যে ক্যাটাগরি (CATEGORY) নামে দুইটা বক্স রয়েছে যেখানে প্রথমে আপনি আপনার কাজ যেই ক্যাটাগরির সেটা সিলেক্ট করবেন তারপর হচ্ছে তার সাব-ক্যাটাগরি।যেমন ধরুন বিজনেস এর মধ্যে রয়েছে ডাটা এন্ট্রি আবার গ্রাফিক্স ডিজাইন এর মধ্যে সাব-ক্যাটাগরি রয়েছে ওয়েব ডিজাইন ইত্যাদি।তো এই ক্যাটাগরি এবং সাব-ক্যাটাগরি সিলেক্ট করার পর নিচে আপনি আরেকটা বক্স দেখতে পাবেন।


আপনি দেখতে পাচ্ছেন যে সার্চ ট্যাগস (SEARCH TAGS) নামে আরেকটা বক্স রয়েছে।এখানে মূলত আপনি যে কাজটা করে দিবেন এই কাজের নামের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ ছোট ছোট কিছু শব্দ লিখে দিবেন।যদি আপনার কাজটা ডাটা এন্ট্রি তাহলে আপনি লিখে দিবেন "Data Entry"। তারপর এন্টার চাপ দিলে এটা একটা বাটন এর মত হয়ে যাবে,তারপর আবার লিখলেন যে "Data Entry Work" তারপর আবার চাপ দিলে এটা আরেকটা বক্স হয়ে যাবে।এটার মধ্যে সর্বোচ্চ ৫ টা ট্যাগ দিতে পারবেন ঠিক আছে।

আশা করি ট্যাগ কি এটা আপনি জানেন।এই যেমন ধরুন ইউটিউব ভিডিওর নিচে বিভিন্ন ট্যাগ থাকে,আবার ফেইসবুকেও থাকে।যেগুলো লিখে সার্চ করলে ফেসবুকে যেমন বিভিন্ন জিনিস পাওয়া যায় ঠিক তেমনই আপনি আপনার গিগের মধ্যে যে সার্চ ট্যাগগুলো দিয়েছেন ঐ গুলার সাথে মিলে যায় এমন কোন কিছু যদি ফাইভারে কেউ সার্চ করে তাহলে এইগুলা ওখানে শো করবে।আ
আশা করি বুঝতে পেরেছেন SEARCH TAGS কি কাজে আসে।


এবার এই সবগুলো লেখার পর এবং ক্যাটাগরি সিলেক্ট করার পর নিচের ডান পাশে একটা সবুজ রঙের বাটন পাবেন।সেখানে লেখা থাকবে "Save & Continue" এই বাটনে ক্লিক করবেন।তারপর পেজটি লোড হয়ে আরেকটা পেইজ ওপেন হবে।যেখানে আরো কিছু ফরম আপনি পাবেন নিচের স্ক্রীনশটএর মত।



এগুলো হচ্ছে প্যাকেজের জন্য অর্থাৎ আপনি যেই কাজটা করে দেবেন এটা তিনটা প্যাকেজে করতে পারেন।আবার আপনি চাইলে একটা প্যাকেজেও পারেন।যেমন বেসিক,প্রিমিয়াম আর তৃতীয়টার নাম আমার খেয়াল নেই।এগুলো হচ্ছে অনেকটা বাজারের নুডুলস এর প্যাকেটের মত যেমন - ছোট প্যাকেট আছে ফ্যামিলি প্যাকেট আছে তারপর আরো বড় একটা প্যাকেট আছে ঠিক এরকমই।


প্রথম বেসিকটা কম দামে কম কাজ করে দিবেন তারপরে প্যাকেজটা আপনি একটু বেশি দামে একটু বেশি কাজ করে দেবেন আর একদম তিন নাম্বারের মধ্যে অনেক বেশি টাকায় অনেক বেশি কাজ করে দেবেন।এরকম আপনার আপনার ক্লায়েন্টের চাহিদা অনুযায়ী সে যেকোনো একটা প্যাকজ কিনে আপনাকে দিয়ে সেই কাজটা করিয়ে নিতে পারে।আপনি চাইলে এখানে শুধু বেসিক প্যাকেজটাই রাখতে পারেন অথবা চাইলে বেসিক এর সাথে আরও দুইটা প্যাকেজ অ্যাড করতে পারবেন।তখন তিনটা প্যাকেজ হয়।

তবে যাই হোক প্রত্যেকটা প্যাকেজের জন্য আপনাকে আলাদা আলাদা ফরম পূরণ করতে হবে অর্থাৎ এই স্ক্রিনশটটা বক্স রয়েছে উপরেরটা হচ্ছে আপনার প্যাকেজের নাম এই যেমন ধরুন ছোট প্যাকেট,মেজো প্যাকেট,সবচেয়ে বড় প্যাকেট এরকমই আরকি।এর পরের বক্সে একটু ব্যাখ্যা করে দেবেন যে আপনি কোন কোন প্যাকেজের মধ্যে কি কি কাজ করে দিচ্ছেন।তার পরে রয়েছে আপনার ডেলিভারি ডেট অর্থাৎ আপনি এই কাজটা কত দিনের মধ্যে করে আপনার ক্লায়েন্টকে দিবেন।তারপরে রয়েছে ওয়ার্ক আওয়ার মানে কত ঘন্টা কাজ করবেন।তবে মূলত এ ফর্ম এর মধ্যে শুধু এই আপনার প্যাকেজ নেম (Package Name), প্যাকেজ ডেসক্রিপশন (Package Description) আর ডেলিভারি ডে (Delivery Day) ছাড়া বাকি অন্যান্য অপশনগুলা পরিবর্তন হয়ে যেতে পারে।আপনি যেই cagegory এবং sub-cafegory সিলেক্ট করেছেন সেই অনুযায়ী আপনার এই প্যাকেজ এর ফরমগুলো একটু পরিবর্তন হয়ে যেতে পারে ঠিক আছে।


তারপর এই গুলো লেখার পর এই ফরমের নিচের দিকে দেখতে পাবেন যে প্রাইস বক্স রয়েছে অর্থাৎ আপনি কোন প্যাকেজ-এ কত টাকা করে কাজটা করে দিবেন সেই প্যাকেজের দাম/প্রাইস/মূল্য টা আপনি নিচে সিলেক্ট করে দিবেন।
সর্বনিম্ন হচ্ছে ৫ ডলার সর্বোচ্চ সম্ভবত ১০০০০ ডলার পর্যন্ত রয়েছে।তার মধ্যে ক্লিক করলে আপনি Price টা সিলেক্ট করে দিবেন ঠিক আছে।
এটা করার পর আপনি "Save & Continue" এ ক্লিক করবেন।


এরপর আরো একটা ফরম আসবে যেখানে একটা বক্স থাকবে।তার মধ্যে আপনাকে আপনার গিগের সম্পর্কে একটু বিস্তারিতভাবে অর্থাৎ ডেসক্রিপশন লিখতে হবে।এই যেমন ধরুন আপনি এই গিগের মধ্যে কি কি সার্ভিস দিচ্ছেন, কয়টা প্যাকেজ দিয়েছেন,তারপর আপনি আসলেই কি কি করতে পারেন তারপর আপনার ক্লায়েন্ট অন্যদেরটা না কিনে আপনার গিগটাই কেন অর্ডার দেবে।এরকমই আরকি,আপনার গিগ সম্পর্কে ভালো ভালো কিছু কথা,আপনি কি করতে পারবেন ইত্যাদি।তবে হ্যাঁ ভাই,মিথ্যে কথা লিখেন না ঠিক আছে।


যাই হোক এটাই আরকি অল্পস্বল্প করে কিছু ডেসক্রিপশন লিখে দিতে হবে এখানে।তারপর আবার নিচে ডান পাশে "Save & Continue" এ ক্লিক করে দিবেন।


এরপর আবার একটা পেজ ওপেন হবে সেখানে দিতে হবে রিকোয়ারমেন্টস (requirements) গুলো অথবা পূর্বশর্তগুলো।

এর মানে হল আপনার গিগটা অর্ডার করার পূর্বে ক্লায়েন্টকে এই শর্তগুলো মেনে নিতে হবে।এখন শর্ত বলতে এখানে বোঝানো হচ্ছে যে - আপনি চাইলে এখানে কোন প্রশ্ন দিয়ে দিতে পারেন যে ক্লায়েন্ট যাতে গিগ অর্ডার করার পূর্বে আপনাকে কিছু প্রশ্নের উত্তর দিয়ে দেয়।যেমন ধরুন আপনি ক্লায়েন্টের কাছে বাধ্যতামূলকভাবে জানতে চাইলেন যে সে কত টাকা দিতে ইচ্ছুক অথবা হয়তো বা এরকম কোন প্রশ্ন করতে পারেন যে কোনো দুইটা অপশন থেকে তাকে কোনো একটা বা অনেকগুলো সিলেক্ট করতে পারে।যেমন ক্লায়েন্টের কাছে প্রশ্ন আসবে যে আপনি কোন ভাষায় লেখাতে চাচ্ছেন।তো সেই ক্ষেত্রে আপনি দুইটা বাংলা অথবা ইংরেজি যেকোনো একটা সিলেক্ট করতে হবে অথবা আপনি দুইটাই সিলেক্ট করার সুযোগ দিলেন।এরকম বিভিন্ন বিভিন্ন ক্লায়েন্টের কাছ থেকে বিভিন্ন তথ্য নেয়ার জন্য রিকোয়ারমেন্টস কাজ করে।আবার আপনি চাইলে কোনো রিকোয়ারমেন্টস না ও দিতে পারেন ঠিক আছে।


তো আপনি দেখতে পাচ্ছেন যে উপরে একটা বক্সের মধ্যে আপনি এই প্রশ্নটা লিখতে পারবেন ঠিক আছে।নিচে লেখা রয়েছে "Answer Type" যার মধ্যে ক্লিক করলে একটা ড্রপডাউন বক্স আসবে।যেখানে একটা অপশন হচ্ছে "Free Text" অর্থাৎ সরাসরি লিখে উত্তর দিতে পারবে আর একটা হচ্ছে multiple-choice অর্থাৎ টিক চিহ্নের মতো,আপনি অনেকগুলো অপশন দিয়ে দিতে পারবেন তা থেকে ক্লায়েন্ট সিলেক্ট করে দিতে পারবে।আরেকটা হচ্ছে "File/Attachment" অর্থাৎ আপনি ক্লায়েন্টের কাছ থেকে এমন কোন কাজ নিতে চাচ্ছেন যার ক্ষেত্রে আপনার ক্লায়েন্টের কোনো কাজের এক্লটা ডেমো দরকার।সে ক্ষেত্রে ক্লায়েন্ট আপনাকে একটা ফাইল আপলোড করে দিয়ে দিবে আপনার অর্ডার করার পূর্বে ঠিক আছে।আচ্ছা তারপর যখন আপনি "Add" এ ক্লিক করবেন তখন প্রশ্ন এড হয়ে যাবে।আপনি চাইলে নতুন প্রশ্ন যোগ করতে পারেন আবার প্রশ্ন গুলো রিমুভ করে দিতে পারেন।


তারপর আপনি আবার "Save & Continue" এ ক্লিক করুন ক্লিক করবেন।


এবার আসবে গিগ গ্যালারি পেজ।এখানে আপনি আপনার গিগের মধ্যে show করানোর জন্য কিছু ছবি আপলোড করে দিতে পারেন।এটি এমন ধরন আপনি যদি পূর্বে কোন কাজ করে থাকেন সেই কাজগুলোর স্ক্রিনশট আপলোড করে দিতে পারেন অথবা চাইলে আপনি কোন thumbnail বানিয়ে আপনার কাজের বিস্তারিত তথ্য দিয়ে ছোটখাটো একটা thumbnail বানিয়েও আপলোড করে দিতে পারেন।তারপর আপনি চাইলে আপনার কাজের ভিডিও আপলোড করতে পারেন।আর তিনটার বেশি পিকচার বা ভিডিওটা আপলোড করা যায় না ঠিক আছে।চেষ্টা করবেন এরকম কিছু দেওয়ার যা আপনার ক্লায়েন্টকে আকর্ষণ করবে আপনার কাজের প্রতি।


তারপর আবার আপনি সেভ বাটনে ক্লিক করবেন।তারপর আপনি একেবারে লাস্ট স্টেজে এসে পড়বেন ঠিক আছে।


কিন্তু ফাইবারের এটা গিগ তৈরীর একদম শেষ পর্যায়ে হলেও এবার আপনাকে একটা বড় পরীক্ষা দিতে হবে,সত্যি বলছি।😊 তবে বড় পরীক্ষা নয় ছোটই পরীক্ষা।ফাইভারে আপনাকে গিগ তৈরি করার জন্য বা পাবলিশ করার জন্য আপনাকে বেসিক ইংলিশের একটা পরীক্ষা দিতে হবে ৪০ মিনিটে চল্লিশটা multiple-choice থাকবে ঠিক আছে।পরীক্ষাটা তেমন বেশি কঠিন না।আপনার তো এমনিতেও ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য বেসিক ইংরেজি নলেজ থাকতে হবে।ক্লায়েনটের সাথে কথা বলা,তাকে কাজের অবস্থা বুঝিয়ে দেয়া,তার কাছ থেকে কাজ নেয়া এরকম কথা বলার যোগ্যতা আপনার থাকতে হবে।

যদি এতোটুকু না থাকে তাহলে আপনি কাজ করতে পারবেন না।আর এক্ষেত্রে বাধ্যতামূলকভাবে পরীক্ষাটা দিতে হবে।পরীক্ষাটা যদি আপনি পাস করে যান তাহলেই আপনি গিগ পাবলিশ করতে পারবেন ঠিক আছে।এটা নিয়ে চিন্তার বিষয় নেই, আপনি যদি ইংরেজিতে একটু দুর্বল হোন,তবুও আপনি প্রথমে পরীক্ষাট দিয়ে চেষ্টা করেন।একবার ফেল করলেও সমস্যা নেই,একদিন পরে আবার আপনি পরীক্ষাটা দিতে পারবেন।আপনি চাইলে যদি মনে করেন যে না আপাতত পারছিনা,তো প্র্যাকটিস করে কিছুদিন ইংরেজি কথা বলার চেষ্টা করে তারপর আপনি পরীক্ষা দিতে পারেন।তবে আমি বলবো পরীক্ষা দিয়ে একবার চেষ্টা করুন।আমার মনে হয় পেরে যাবেন।

😊 ধন্যবাদ আর্টিকেলটি পড়ার জন্য।আশা করি এবার আপনি বুঝতে পেরেছেন যে কিভাবে ফাইবারে গিগ তৈরি করতে হয়,কোন অপশন গুলা কি কাজে আসে ঠিক আছে।আর্টিকেলটি ভালো লেগে থাকলে আপনার ফেসবুক বা টুইটারে শেয়ার করুন।আর অন্য কিছু জানার থাকলে বা অন্য কোন বিষয়ে পোস্ট চাইলে আপনি আমাকে কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানিয়ে দিতে পারেন, ভালো থাকবেন।

আল্লাহ হাফেজ।

Comments

Post a Comment